আগেই বলে রাখছি এটা কোন ব্ল্যাক ম্যাজিক নয়
আগেই বলে রাখছি এটা কোন ব্ল্যাক ম্যাজিক নয়। আসলে কুরআন হচ্ছে বড় ম্যাজিক। এটা করা হয়েছে কুরআনের আয়াত দিয়ে। এটা মোটেও কুফরি/শিরক নয়। এটা কুরআনের মোজেজা। এটাকে আমল ও বলতে পারেন। আমার কথা যদি কেউ বিশ্বাস না করেন
তবে বাংলা সবচেয়ে জনপ্রিয় হাদিস বই ” নি’আমুল কুরআন ” পড়ে দেখতে পারেন। আমি জানি এই পোস্ট টা করার পর অনেক বিতর্ক হবে তাই আমি হাদিস বই থেকে নিশ্চিত হয়েই পোস্ট টা করছি।
আমরা সবাই ছোট বেলায় ভুত, পেত্নি, রাক্ষস, খোক্ষসের গল্প সুনেছি। এটা ছিল অন্যতম একটা বিনোদনের মাধ্যম। কিন্তু পৃথিবীতে ভুত পেত্নি বলে কিছু নেই। (যদিও আমি আমার টিয়া পাখিটারে পেত্নি বলে ডাকি)। আসলে যা আছে তা হল জিন। আল্লাহ তায়ালা কুরআনে অনেক জায়গায় বলেছেন জিনের কথা। যদিও বিজ্ঞান আজ পর্যন্তও এর কোন ব্যাখ্যা দিতে পারে নি। বিজ্ঞানের কথা কি আর বলব, সৃষ্টিকর্তা বলে যে একজন আছেন তাই তো এত দিনেও প্রমান করতে পারল না। যাই হোক আমরা সবাই সেই মহান দয়ালু আল্লাহ তায়ালা কে কখনো চোখে না দেখলেও তাঁর অস্তিত্ব সর্বদা অনুভব করি এবং মনে প্রানে বিশ্বাস করি।
আইনইস্টাইনের এই কথা টা আমার খুব ভালো লাগে, " বিজ্ঞান ছাড়া যে ধর্ম তা অন্ধ, আর ধর্ম ছাড়া যে বিজ্ঞান তা পঙ্গু। "
আপনি জিনে বিশ্বাস করবেন না মানে আপনি আল্লাহর কথা বিশ্বাস করছে না।
তাই বিজ্ঞান বা প্রযুক্তির কথা বললে আগে ধর্ম আসবে। এ পর্যন্তও কুরআনের প্রায় ৬০% প্রমাণিত হয়েছে বাকি ৪০% নিয়ে এখনো গবেষণা চলছে। ১৪০০ বছর আগে নাজিলকৃত কুরআনে কথা গুলো বিজ্ঞানীরা প্রমান করেছে মাত্র ১০০-২০০ বছর আগে, এখনো চলছে।
এখন প্রশ্ন হল, জিন কেন মানুষের ক্ষতি করে? কেন মানুষকে ভয় দেখায়? কেন?
সত্যি বলতে এর আধ্যাত্মিক কোনো উত্তর আমার জানা নেই। তবে আমার মনে হয়, মানুষের মধ্যে যেমন ভালো খারাপ আছে তেমনি জিন দের মাঝেও আছে। যারা খারাপ জিন তাঁরা ক্ষতি করে মানুষের। কিন্তু যেগুলো ভালো জিন তাঁরা মানুষের ক্ষতি করে না। তাঁরা মানুষের মতই জীবন যাপন করে, নামায পড়ে, আল্লাহর সকল আদেশ মেনে চলে।
এখন কথা হল খারাপ জিনরা মানুষের ক্ষতি করে কেন?
এর উত্তর জানতে হলে জিনদের সাথে কথা বলতে হবে। আমার কাছে কোন জিনের ফোন নাম্বার নাই তাই যোগাযোগ করতে পারি নাই। হা হা হা
কিন্তু সমস্যা যেখানে আছে সেখানে তাঁর সমাধান ও আছে। তাই সেসব সমাধান নিয়েই এই অধম হাজির হল আপনাদের সামনে।
শরীর বন্ধ করেও এর সমাধান পাওয়া যায় আবার সম্পূর্ণ বাড়িও বন্ধ করা যায়। বাড়ি বন্ধ করলে বাড়ির ভিতর যারা থাকবে তাঁরা সুরক্ষিত থাকবে জিন সহ সকল প্রকার অপশক্তির হাত থেকে। কিন্তু ধরেন আপনার রাত্রি বেলা টয়লেট চাপলো। এখন কি আর করা আন্ধাইররা রাত হইলেও জেতে হবে। অ্যাটাস্ট বাথরুম না হওয়ায় বদনা হাতে নিয়ে দিলেন এক দৌড়। আর মুখে সেই অবনাশী গান, " গভীর রাতে বাদনা হাতে আড্ডা দিমু সব একসাথে " । অথবা বাড়ি ফিরতে একটু রাত হয়ে গেল অথবা কোনো জিরুরি কাজে বাইরে রাত বেশি হয়ে গেল। তখন স্বভাবতই ভয় লাগার কথা। আর এরকম পরিস্থিতিতে জিন এর আছর হওয়ার সম্ভাবনা সবচাইতে বেশি হয়। তখন কি করবেন?
চিন্তা করছেন কিরল্লেইগা, হের লেইগাই তো এত কষ্ট কইরা লিখতাছি। তাইলে উপায় টা হল শরীর বন্ধ করা। তয় আজ একটু বেশি লিখবো। আজ বাড়ি বন্ধ করা এবং শরীর বন্ধ করার দুইটার ই টিউটোরিয়াল দিব।
শরীর বন্ধ করার উপায়ঃ
কোন বিপদজ্জনক জায়গায় অথবা পরিবেশ যদি খুব একটা সুবিধার মনে না হয়, যদি মনে হয় কিছু একটা ঘটছে কিমবা ঘটতে পারে তবে এই তদবির ব্যবহার করতে পারেন।
প্রথমে আয়তুল কুরসী (খালিদুন পর্যন্ত), সুরা ফালাক, সুরা নাস এবং নিচের আয়াতটি একবার পড়ে নিজের চারদিকে লাঠি দ্বারা মাটিতে একটি বৃত্ত আঁকবেন। আল্লাহর ফজলে বৃত্তের ভিতর জিন, ভুত, প্রেত যাই বলেন কিছুই আসবে না।
বাড়ি বন্ধ করার উপায়ঃ
বাড়ি হইতে জিন ও ভুতের আছর দূর করবার জন্য এই পদ্ধতি টি খুব কার্যকরী।
প্রথমে চারটি লোহার বড় পেরেকের নিতে হবে। তারপর চারটির মধ্যে থেকে যেকোনো একটি নিয়ে তাঁর উপর সুরা মুযা্যম্মিল তিন বার ও চেহেল কাফ তিন বার পাঠ করে ফু দিবেন। এভাবে বাকি পেরেকগুলোতেও একি কাজ করুন। (চেহেল কাফ নিচে দেওয়া হয়েছে)। তারপর একজন বাড়ির এক কোনায় দাড়িয়ে আযান দিবে। আর একজন ঐ কোনায় একটি পেরেক পুঁতিবে এবং খুব জোরে পড়বে "সুবহানাল্লিহি ওয়াল হামদুলিল্লাহি ওয়া লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার "।
এইভাবে বাড়ির বাকি তিন কোনাতে বাকি তিনটি পেরেক পুতিবেন। তাহলে ইনশাল্লাহ বাড়িতে জিন (অনেকের ভাষায় ভুত, পেত্নি) আসতে পারবেনা। আর যদি বাড়িতে আগে থেকেই থাকে তবে এই কাজ করার পর চলে যাবে। বাকি টুকু আল্লাহর ইচ্ছা।
জিনে ধরা রোগীর প্রাথমিক চিকিৎসাঃ
১। উপরের চেহেল পাক টি ৩ বার সরিষার তেলের উপর পাঠ করে ফু দিয়ে জিনে ধরা বা আছর করা ব্যাক্তির গায়ে মালিশ করলে জিনের আছর নষ্ট হয়।
অথবা
২। পবিত্র পানিতে আলহামদু, আয়তুল কুরসী ও সূরা জিনের প্রথম ৫ আয়াত পাঠ করে ফু দিয়ে জিনে ধরা রোগীর গায়ে ছিটাইয়া দিলে জিনের আছর দূর হয়। আর ঐ ঘরে এই পানি ছিটাইয়া দিলে জিন পলায়ন করে।
ফেসবুকে এইরকম সব পোস্ট করার জন্য একটা পেজ খুলেছি। কিন্তু লাইক সংখ্যা খুব কম থাকায় পোস্টে লাইক, কমেন্ট ও পাই না। তাই নতুন কিছু লেখার উৎসাহ ও পাই না। যাদের ফেসবুকে পেজ আছে তাঁরা যদি পেজটাকে একটু প্রোমট করে দিতেন তবে খুব উপকৃত হোতাম আর চিরদিন কৃতজ্ঞ থাকতাম।
পেজ এর আইডিঃ " 220626918064357 "
পেজ লিঙ্ক উপরেরটাই। । ।
কারো যদি আমার পোস্ট ভালো লাগে আর আমার যদি কেউ উপকার করতে চান তবে দয়া করে প্রোমট কইরেন। যদি কেউ না চান তবে দয়া করে বাজে কমেন্ট করবেন না।
সবার ভালো থাকার প্রত্যাশায় আজকের মত এখানেই বিদায়।
জেতে জেতে কবির ভাষায় বলে যাই,ঃ-
অমন আরাল দিয়ে লুকিয়ে গেলে চলবে না,
এবার হৃদয় মাঝে লুকিয়ে বোসো,
কেউ জানবেনা কেউ বলবে না,
বিশ্বে তোমার লুকোচুরি
দেশ বিদেশে কতই ঘুরি
এবার বল আমার মনের কোনে দেবে ধরা, ছলবে না;
অমন আরাল দিয়ে লুকিয়ে গেলে চলবে না। -গীতাঞ্জলী
সবাই আসা করি ভালো আছেন। শরীর টা খুব একটা ভালো নাই, তাই সরাসরি পোস্টে চলে যাই। ।
আগেই বলে রাখছি এটা কোন ব্ল্যাক ম্যাজিক নয়। আসলে কুরআন হচ্ছে বড় ম্যাজিক। এটা করা হয়েছে কুরআনের আয়াত দিয়ে। এটা মোটেও কুফরি/শিরক নয়। এটা কুরআনের মোজেজা। এটাকে আমল ও বলতে পারেন। আমার কথা যদি কেউ বিশ্বাস না করেন তবে বাংলা সবচেয়ে জনপ্রিয় হাদিস বই " নি'আমুল কুরআন " পড়ে দেখতে পারেন। আমি জানি এই
পোস্ট টা করার পর অনেক বিতর্ক হবে তাই আমি হাদিস বই থেকে নিশ্চিত হয়েই পোস্ট টা করছি।
সবার উৎসাহ আর আগ্রহ দেখে পোস্ট করতে বসে গেলাম। যার আমাকে উৎসাহ দিয়েছেন তাদের সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।আর যারা গঠনমুলক সমালচনা করেছেন তাদেরকেও ধন্যবাদ।
আজ যে টিপস টি শিখাব সেটা হলঃ "
তবে বাংলা সবচেয়ে জনপ্রিয় হাদিস বই ” নি’আমুল কুরআন ” পড়ে দেখতে পারেন। আমি জানি এই পোস্ট টা করার পর অনেক বিতর্ক হবে তাই আমি হাদিস বই থেকে নিশ্চিত হয়েই পোস্ট টা করছি।
আমরা সবাই ছোট বেলায় ভুত, পেত্নি, রাক্ষস, খোক্ষসের গল্প সুনেছি। এটা ছিল অন্যতম একটা বিনোদনের মাধ্যম। কিন্তু পৃথিবীতে ভুত পেত্নি বলে কিছু নেই। (যদিও আমি আমার টিয়া পাখিটারে পেত্নি বলে ডাকি)। আসলে যা আছে তা হল জিন। আল্লাহ তায়ালা কুরআনে অনেক জায়গায় বলেছেন জিনের কথা। যদিও বিজ্ঞান আজ পর্যন্তও এর কোন ব্যাখ্যা দিতে পারে নি। বিজ্ঞানের কথা কি আর বলব, সৃষ্টিকর্তা বলে যে একজন আছেন তাই তো এত দিনেও প্রমান করতে পারল না। যাই হোক আমরা সবাই সেই মহান দয়ালু আল্লাহ তায়ালা কে কখনো চোখে না দেখলেও তাঁর অস্তিত্ব সর্বদা অনুভব করি এবং মনে প্রানে বিশ্বাস করি।
আইনইস্টাইনের এই কথা টা আমার খুব ভালো লাগে, " বিজ্ঞান ছাড়া যে ধর্ম তা অন্ধ, আর ধর্ম ছাড়া যে বিজ্ঞান তা পঙ্গু। "
আপনি জিনে বিশ্বাস করবেন না মানে আপনি আল্লাহর কথা বিশ্বাস করছে না।
তাই বিজ্ঞান বা প্রযুক্তির কথা বললে আগে ধর্ম আসবে। এ পর্যন্তও কুরআনের প্রায় ৬০% প্রমাণিত হয়েছে বাকি ৪০% নিয়ে এখনো গবেষণা চলছে। ১৪০০ বছর আগে নাজিলকৃত কুরআনে কথা গুলো বিজ্ঞানীরা প্রমান করেছে মাত্র ১০০-২০০ বছর আগে, এখনো চলছে।
এখন প্রশ্ন হল, জিন কেন মানুষের ক্ষতি করে? কেন মানুষকে ভয় দেখায়? কেন?
সত্যি বলতে এর আধ্যাত্মিক কোনো উত্তর আমার জানা নেই। তবে আমার মনে হয়, মানুষের মধ্যে যেমন ভালো খারাপ আছে তেমনি জিন দের মাঝেও আছে। যারা খারাপ জিন তাঁরা ক্ষতি করে মানুষের। কিন্তু যেগুলো ভালো জিন তাঁরা মানুষের ক্ষতি করে না। তাঁরা মানুষের মতই জীবন যাপন করে, নামায পড়ে, আল্লাহর সকল আদেশ মেনে চলে।
এখন কথা হল খারাপ জিনরা মানুষের ক্ষতি করে কেন?
এর উত্তর জানতে হলে জিনদের সাথে কথা বলতে হবে। আমার কাছে কোন জিনের ফোন নাম্বার নাই তাই যোগাযোগ করতে পারি নাই। হা হা হা
কিন্তু সমস্যা যেখানে আছে সেখানে তাঁর সমাধান ও আছে। তাই সেসব সমাধান নিয়েই এই অধম হাজির হল আপনাদের সামনে।
শরীর বন্ধ করেও এর সমাধান পাওয়া যায় আবার সম্পূর্ণ বাড়িও বন্ধ করা যায়। বাড়ি বন্ধ করলে বাড়ির ভিতর যারা থাকবে তাঁরা সুরক্ষিত থাকবে জিন সহ সকল প্রকার অপশক্তির হাত থেকে। কিন্তু ধরেন আপনার রাত্রি বেলা টয়লেট চাপলো। এখন কি আর করা আন্ধাইররা রাত হইলেও জেতে হবে। অ্যাটাস্ট বাথরুম না হওয়ায় বদনা হাতে নিয়ে দিলেন এক দৌড়। আর মুখে সেই অবনাশী গান, " গভীর রাতে বাদনা হাতে আড্ডা দিমু সব একসাথে " । অথবা বাড়ি ফিরতে একটু রাত হয়ে গেল অথবা কোনো জিরুরি কাজে বাইরে রাত বেশি হয়ে গেল। তখন স্বভাবতই ভয় লাগার কথা। আর এরকম পরিস্থিতিতে জিন এর আছর হওয়ার সম্ভাবনা সবচাইতে বেশি হয়। তখন কি করবেন?
চিন্তা করছেন কিরল্লেইগা, হের লেইগাই তো এত কষ্ট কইরা লিখতাছি। তাইলে উপায় টা হল শরীর বন্ধ করা। তয় আজ একটু বেশি লিখবো। আজ বাড়ি বন্ধ করা এবং শরীর বন্ধ করার দুইটার ই টিউটোরিয়াল দিব।
শরীর বন্ধ করার উপায়ঃ
কোন বিপদজ্জনক জায়গায় অথবা পরিবেশ যদি খুব একটা সুবিধার মনে না হয়, যদি মনে হয় কিছু একটা ঘটছে কিমবা ঘটতে পারে তবে এই তদবির ব্যবহার করতে পারেন।
প্রথমে আয়তুল কুরসী (খালিদুন পর্যন্ত), সুরা ফালাক, সুরা নাস এবং নিচের আয়াতটি একবার পড়ে নিজের চারদিকে লাঠি দ্বারা মাটিতে একটি বৃত্ত আঁকবেন। আল্লাহর ফজলে বৃত্তের ভিতর জিন, ভুত, প্রেত যাই বলেন কিছুই আসবে না।
বাড়ি বন্ধ করার উপায়ঃ
বাড়ি হইতে জিন ও ভুতের আছর দূর করবার জন্য এই পদ্ধতি টি খুব কার্যকরী।
প্রথমে চারটি লোহার বড় পেরেকের নিতে হবে। তারপর চারটির মধ্যে থেকে যেকোনো একটি নিয়ে তাঁর উপর সুরা মুযা্যম্মিল তিন বার ও চেহেল কাফ তিন বার পাঠ করে ফু দিবেন। এভাবে বাকি পেরেকগুলোতেও একি কাজ করুন। (চেহেল কাফ নিচে দেওয়া হয়েছে)। তারপর একজন বাড়ির এক কোনায় দাড়িয়ে আযান দিবে। আর একজন ঐ কোনায় একটি পেরেক পুঁতিবে এবং খুব জোরে পড়বে "সুবহানাল্লিহি ওয়াল হামদুলিল্লাহি ওয়া লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার "।
এইভাবে বাড়ির বাকি তিন কোনাতে বাকি তিনটি পেরেক পুতিবেন। তাহলে ইনশাল্লাহ বাড়িতে জিন (অনেকের ভাষায় ভুত, পেত্নি) আসতে পারবেনা। আর যদি বাড়িতে আগে থেকেই থাকে তবে এই কাজ করার পর চলে যাবে। বাকি টুকু আল্লাহর ইচ্ছা।
জিনে ধরা রোগীর প্রাথমিক চিকিৎসাঃ
১। উপরের চেহেল পাক টি ৩ বার সরিষার তেলের উপর পাঠ করে ফু দিয়ে জিনে ধরা বা আছর করা ব্যাক্তির গায়ে মালিশ করলে জিনের আছর নষ্ট হয়।
অথবা
২। পবিত্র পানিতে আলহামদু, আয়তুল কুরসী ও সূরা জিনের প্রথম ৫ আয়াত পাঠ করে ফু দিয়ে জিনে ধরা রোগীর গায়ে ছিটাইয়া দিলে জিনের আছর দূর হয়। আর ঐ ঘরে এই পানি ছিটাইয়া দিলে জিন পলায়ন করে।
ফেসবুকে এইরকম সব পোস্ট করার জন্য একটা পেজ খুলেছি। কিন্তু লাইক সংখ্যা খুব কম থাকায় পোস্টে লাইক, কমেন্ট ও পাই না। তাই নতুন কিছু লেখার উৎসাহ ও পাই না। যাদের ফেসবুকে পেজ আছে তাঁরা যদি পেজটাকে একটু প্রোমট করে দিতেন তবে খুব উপকৃত হোতাম আর চিরদিন কৃতজ্ঞ থাকতাম।
পেজ এর আইডিঃ " 220626918064357 "
পেজ লিঙ্ক উপরেরটাই। । ।
কারো যদি আমার পোস্ট ভালো লাগে আর আমার যদি কেউ উপকার করতে চান তবে দয়া করে প্রোমট কইরেন। যদি কেউ না চান তবে দয়া করে বাজে কমেন্ট করবেন না।
সবার ভালো থাকার প্রত্যাশায় আজকের মত এখানেই বিদায়।
জেতে জেতে কবির ভাষায় বলে যাই,ঃ-
অমন আরাল দিয়ে লুকিয়ে গেলে চলবে না,
এবার হৃদয় মাঝে লুকিয়ে বোসো,
কেউ জানবেনা কেউ বলবে না,
বিশ্বে তোমার লুকোচুরি
দেশ বিদেশে কতই ঘুরি
এবার বল আমার মনের কোনে দেবে ধরা, ছলবে না;
অমন আরাল দিয়ে লুকিয়ে গেলে চলবে না। -গীতাঞ্জলী
সবাই আসা করি ভালো আছেন। শরীর টা খুব একটা ভালো নাই, তাই সরাসরি পোস্টে চলে যাই। ।
আগেই বলে রাখছি এটা কোন ব্ল্যাক ম্যাজিক নয়। আসলে কুরআন হচ্ছে বড় ম্যাজিক। এটা করা হয়েছে কুরআনের আয়াত দিয়ে। এটা মোটেও কুফরি/শিরক নয়। এটা কুরআনের মোজেজা। এটাকে আমল ও বলতে পারেন। আমার কথা যদি কেউ বিশ্বাস না করেন তবে বাংলা সবচেয়ে জনপ্রিয় হাদিস বই " নি'আমুল কুরআন " পড়ে দেখতে পারেন। আমি জানি এই
পোস্ট টা করার পর অনেক বিতর্ক হবে তাই আমি হাদিস বই থেকে নিশ্চিত হয়েই পোস্ট টা করছি।
সবার উৎসাহ আর আগ্রহ দেখে পোস্ট করতে বসে গেলাম। যার আমাকে উৎসাহ দিয়েছেন তাদের সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।আর যারা গঠনমুলক সমালচনা করেছেন তাদেরকেও ধন্যবাদ।
আজ যে টিপস টি শিখাব সেটা হলঃ "
ঘুমন্ত মানুষের নিকট হইতে গোপন কথা জানিবার উপায় "।
খুব সহজেই আপনি যে কারো কাছথেকে তার গোপন কথা জানতে পারবেন। আজব মনে হচ্ছে তাই না!! আসলে পৃথিবীতে অনেক কিছুই সম্ভব যা কেউ ভাবে নি আগে।
কার্যপদ্ধতিঃ নাবালিকা মেয়ের কাপড়ের আঁচলের উপর রবিবার রাত্রি ৫ টা বাজার পর নিচের আয়াত লিখিয়া সেই ঘুমন্ত বাক্তি যার গোপন কথা আপনি জানতে চান তার বুকের উপর রাখলে সে নিজের গোপন কথা প্রকাশ করে দিবে। মজার ব্যাপার হল সে ঘুমের মদ্ধেই বলে দিবে এবং সে যে তার গোপন কথা বলে দিয়েছে তা পড়ে আর তার মনে থাকবে না।
খুব সহজেই আপনি যে কারো কাছথেকে তার গোপন কথা জানতে পারবেন। আজব মনে হচ্ছে তাই না!! আসলে পৃথিবীতে অনেক কিছুই সম্ভব যা কেউ ভাবে নি আগে।
কার্যপদ্ধতিঃ নাবালিকা মেয়ের কাপড়ের আঁচলের উপর রবিবার রাত্রি ৫ টা বাজার পর নিচের আয়াত লিখিয়া সেই ঘুমন্ত বাক্তি যার গোপন কথা আপনি জানতে চান তার বুকের উপর রাখলে সে নিজের গোপন কথা প্রকাশ করে দিবে। মজার ব্যাপার হল সে ঘুমের মদ্ধেই বলে দিবে এবং সে যে তার গোপন কথা বলে দিয়েছে তা পড়ে আর তার মনে থাকবে না।
সাব্ধানতাঃ অবশ্যই আয়াত টি লেখার সময় পাক পবিত্র থাকতে হবে মানে অজু থাকতে হবে। শুধু আরবি লিখতে হবে, (বাংলা উচ্চারন দিয়েছি আপনাদের বোঝার সুবিধার জন্য)। শরিয়তের যে স্থানে এই আমল করা জায়েজ আছে সেই স্থানে এই আমল ব্যবহার করবেন, অন্যথায় কবিরা গুনাহ হবে। এইটা কেউ কোন অন্যায় কাজে ব্যবহার করলে তার জন্য কোনভাবেই আমি দায়ী থাকবো না।
সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন, এই শুভ কামনায় আজকের মত এ পর্যন্তই। আমারদের সাথেই থাকুন আর মজার মজার পোস্ট উপভোগ করুন।
ধন্যবাদ
উত্তরমুছুনধন্যবাদ পোস্টটি করার জন্যে। ইনশাআল্লাহ এতে অনেকেরই উপকার হবে। আমি শুধু একটা জিনিস জানতে ( চেহেল কাফ এটা কোরআনের আয়াত নাকি কুফরী কালামের আয়াত এবং এর বাংলা অর্থ কি) ?
উত্তরমুছুনবলতে ভূল হলে ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন এবং আশাকরি রেফারেন্স সহকারে উত্তরটি জানাবে।
বেশ কয়েকজন পোস্ট কারীকে প্রশ্নটি করে উত্তর পাইনি তাই মনে সন্দেহবাসা বেধেছে যে সত্যিই মনে হয় চেহেল কাফ কুফুরি! !!!!!