পোস্টগুলি

নভেম্বর ৩০, ২০১৪ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

সহবাসে মহিলাদের কষ্টদায়ক কিছু সমস্যা এবং তার কার্যকরী সমধান

সহবাসে মহিলাদের কষ্টদায়ক কিছু সমস্যা এবং তার কার্যকরী সমধান

মজালাগবে দেখুন

সহবাসে মহিলাদের কষ্টদায়ক কিছু সমস্যা এবং তার কার্যকরী সমধান

ছবি
সহবাসে মহিলাদের কষ্টদায়ক কিছু সমস্যা এবং তার কার্যকরী সমধান অনেক সময়ই দেখা যায়   বিবাহিত মহিলারা সহবাসে বেশ কিছু   কষ্টদায়ক সমস্যার সম্মুখীন হয়ে   থাকেন । বিষয়গুলি সম্পর্কে   সঠিক জ্ঞান থাকলে তারা নিজেরাই এরকম অনেক সমস্যার সমাধান করে নিতে পারেন । আবার কিছু কিছু সমস্যা রয়েছে তার জন্য যথাযথ ট্রিটমেন্ট নেয়া প্রয়োজন । কিন্তু তারা সংকোচ   করে তা চিকিত্সককে বলেন না , গোপনে গোপনে শুধু কষ্টই সহ্য   করে যান যা করা আদৌ উচিত হয় । এমনি কিছু সমস্যা এবং তার প্রতিকার সম্পর্কে নিচে আলোকপাত করা হলো । সহবাসে মহিলাদের কষ্টদায়ক কিছু সমস্যা ও সমধান যৌন চাহিদা কমে যাওয়া এর কারণ কি হতে পারে  ? মেনোপজের কাছাকাছি বয়সের মহিলাদের এটি একটি উল্লেখযোগ্য সমস্যা । মেনোপজের আগে ইস্ট্রোজেন হরমোন লেভেল কমে যায় । লুব্রিকেশনের অভাবে ব্যথা ও ব্যথা থেকে আগ্রহ কমে যাওয়া এর প্রধান কারণ । কি ভাবে সমাধান করবেন  ? হরমোন রিপ্লেসমেন্ট থেরাপি , ইস্ট্রোজেন ক্রিম ও সাপোজিটরি আর লুব্রিকেন্ট ( পিচ্ছিল কারক ) কাজ দিতে পারে । এতে কাজ ...

গ্যাস থেকে বাচার উপায়

গ্যাস থেকে বাচার উপায় ১। আজ যে সময় খাবার খেলেন কালও ঠিক সেই সময়েই খাওয়ার অভ্যাস করুন।এভাবে প্রতিদিন প্রায় একই সময়ে দিনের ৩ বেলার খাবার গ্রহণ করুন। ২। তৈলাক্ত খাবার যথাসম্ভব বর্জন করুন। যদি তা নাও পারেন সমস্যা নেই। তবে তৈলাক্ত খাবার খাওয়ার আগে বা পরে পানি খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। তৈলাক্ত খাবার খাবার অন্তত ৩০ মিনিট পরে এক গ্লাস পানি খান। ৩। মাংস,ডিম,বিরিয়ানী,মোঘলাই,চাইনিজ খাবার যাই খান না কেন সেটা দুপুরের মেনুতে অন্তর্ভুক্ত করুন। রাতের খাবারটি যেন হয় হালকা টাইপের। শাক-সবজি,ছোট মাছ এসব দিয়ে রাতের মেনু সাজান। ৪। যদি সাইনাসের সমস্যা না থাকে তবে অবশ্যই ঠান্ডা পানি খান। খুব বেশী ঠান্ডা পানি যেন না হয়। তবে গরম পানি না খাওয়াটাই মঙ্গলজনক। ৫। ভাত খাওয়ার আগে এক বা দু গ্লাস পানি খেয়ে নিন। তারপরে ভাত খান। খাওয়ার পরপরই অনেক বেশী পানি খাওয়ার প্রবণতা আমাদের মাঝে বেশী করে দেখা যায়। এটা বর্জন করুন। ভাত খাওয়ার অন্তত ৩০ মিনিট পরে পানি খান। ৬। প্রতিদিন খাবারের মেনুতে অন্তত একটি হলেও যেন ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার থাকে তা নিশ্চিত করুন। সেটা ল্যাক্সেটিভ হিসেবে কাজ করবে। অর্থাৎ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করবে। এতে গ্যাস তৈ...