পোস্টগুলি

মে ১৩, ২০১৩ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

হাঁটুর ব্যথায় করনীয়

হাঁটুর ব্যথা  সব বয়সের লোকই জীবনের কোন না কোন সময়ে হাঁটুর ব্যথায় ভোগে। হাঁটু এমন একটি জটিল এবং গুরুত্বপূর্ন জোড়া যা বসতে, দাড়াঁতে, হাঁটতে, দৌড়াতে, উপরে উঠতে এবং নামতে একান্ত প্রয়োজন। শরীরের বিভিন্ন জোড়ায় বিভিন্ন সমস্যার কারণে ব্যথা হয় । হাঁটু শরীরের বড় একটি জোড়া এবং ওজন বহনকারী বিধায় হাঁটুতে বিভিন্ন সমস্যার কারণে ব্যথা বেশী হয় । গঠনগতভাবে হাঁটু ফিমার (উরুর হাড়), টিবিয়া (লেগের হাড়) ও প্যাটেলা (নী ক্যাপ) এই তিনটি হাড় এবং বিভিন্ন ধরনের লিগামেন্ট সমম্বয়ে গঠিত । জোড়ার মধ্যে হাড়ের প্রান্তে থাকা মসৃণ কার্টিলেজ বা তরুনাস্থি (মেনিসকাস) জোড়ার বিভিন্ন মুভমেন্টে সহায়তা করে এবং লিগামেন্ট জোড়ার স্ট্যাবিলিটি রক্ষা করে ।

ছয়টি দরকরি খাদ্যের উপাদান

(ডা. খাইরুল ইসলাম রিপন)  মানুষের দেহের যাবতীয় কার্যাবলি সুষ্ঠু সম্পাদনের জন্য দরকার খাদ্যের ছয়টি উপাদান। তাদের মধ্যে একটি হলো ভিটামিন। ভিটামিন পরিবারের মধ্যে ভিটামিন-সি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

বুকজ্বলা – কী খাব, কী খাব না কি ঔষধ খেলে ভালো হয়

ফিশ অ্যান্ড চিপস। চিকেনকারি, ঝালমসলা ফ্রাই, বিরিয়ানি, রেজালা—এসব খেলে কি বুক জ্বলবে? খাব? ভালো প্রশ্ন। তবে উত্তরটা এত সহজ নয়। বুকজ্বলা যাকে বলে ‘হার্ট বার্ন’ ব্যাপারটি হার্ট বা হূদ্যন্ত্রের কোনো সমস্যা নয়। বুক থেকে গলা পর্যন্ত জ্বলুনির মতো অস্বস্তি হলো হার্ট বার্ন। পাকস্থলী ও খাদ্যনালি—এ দুটোর সংযোগস্থলে রয়েছে একটি রন্ধ্রনিয়ন্ত্রক। পাকস্থলীর অম্ল যদি সেই রন্ধ্রনিয়ন্ত্রক দিয়ে গলিয়ে ওপর দিকে উঠে খাদ্যনালি বেয়ে এবং খাদ্যনালিকে উত্তেজিত করে তাহলে বুকজ্বলা হয়। কিছু কিছু খাবার বুকজ্বলা বাড়াতে পারে। বুকজ্বলা বাড়ায়: বেশি খাবার, খুব বেশি খাবার বুকজ্বলার ঝুঁকির ব্যাপারে কী পরিমাণ খাবার খাচ্ছেন, সেদিকে নজর দিতে হবে।

মনের রোগ ডিসথাইমিয়া

ছবি
মনের রোগ ডিসথাইমিয়া  ডিসথাইমিয়া মনের এমন অসুখ যা মানসিকভাবে ভারাক্রান্ত রোগীকে কুরে কুরে খায়। এ অসুখটি বিষন্নতা বা ডিপ্রেশনের মতো কতক উপসর্গ আর লক্ষণ নিয়ে এসে থাকে। অতএব মনের এ অসুখটিতে এক ধরনের দীর্ঘমেয়াদি বিষন্ন বা অবসাদগ্রস্ত মনোভাব/মানসিক অবস্থা বিরাজ করে।

হেপাটাইটিস বি :

ছবি
বিশ্বব্যাপী হেপাটাইটিস ‘ বি ’ ভাইরাস একটি ভয়াবহ স্বাস্থ্য সমস্যা । হেপাটাইটিস বি এক ধরনের ভাইরাস যা মুলত লিভারকে আক্রমণ করে । এর সংক্রমণের ফলে পৃথিবীর অন্যতম ঘাতক ব্যাধি লিভার সিরোসিস ও লিভার ক্যান্সার হতে পারে । রক্ত ও রক্তজাত পদার্থ মূলত এই ভাইরাসের বাহক । প্রাথমিক পর্যায়ে এই ভাইরাসে আক্রান- রোগী সাধারণত কোনো লক্ষণ বহন করে না , অথচ এদের মাধ্যমে অন্যরা সংক্রমিত হতে পারে ।