মাসিকের সময় তলপেটে ব্যথা – কী করণীয়?

মাসিকের সময় তলপেটে ব্যথা – কী করণীয়? মাসিকের সময় তলপেটে ব্যথা আমাদের দেশে একটা কমন ব্যাপার। কিন্তু একটু সচেতন হলেই এই ব্যথা এড়িয়ে চলা যায়। কোন বোতলে গরম পানি ভরে বা কাপড় গরম করে তলপেটে ২০/২৫ মিনিট ছ্যাক লাগাতে হবে। এটা সপ্তাহে টানা ৩/৪ দিন করে করতে হবে। এতে ধীরে ধীরে মাসিকের সময় ব্যাথা কমে যাবে। এছাড়া আরেকটা পদ্ধতি আছে- সিজ বাথ। আর ঔষধ নিতে বা আরো জান্তে কল করুন ০১৯৩০৯০৭৭০ বারবার মুখে ঘা অবহেলা নয় মুখের ভেতরের ঝিল্লি আবরণ বা মিউকাস মেমব্রেন কোনো কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হলে মুখে ঘা দেখা দেয়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এটি মারাত্মক রোগ নয়।
এমনিই সেরে যায়। কিন্তু বারবার মুখে ঘা হলে এবং তা না সারলে অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হোন। ঘা এর আকার ও প্রকৃতি দেখে অনেক সময় বোঝা যায়, এটি ক্যানসার কি না। সাধারণত অজান্তে মুখ বা জিভে কামড় পড়লে, শক্ত টুথব্রাশ বা সুচালো বাঁকা দাঁতের আঘাতে, দাঁত ক্ষয়রোগ এবং মুখের পরিচ্ছন্নতা বজায় না থাকলেই ঘন ঘন মুখে ঘা হয়ে থাকে। এ ছাড়া নানা ধরনের ভাইরাস বা ছত্রাক সংক্রমণ, ভিটামিনের অভাব, বিভিন্ন ওষুধের প্রতিক্রিয়ায় বা মুখের ক্যানসারেও ঘা হতে পারে।বারবার মুখে ঘা অবহেলা নয় মুখের ভেতরের ঝিল্লি আবরণ বা মিউকাস মেমব্রেন কোনো কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হলে মুখে ঘা দেখা দেয়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এটি মারাত্মক রোগ নয়। এমনিই সেরে যায়। কিন্তু বারবার মুখে ঘা হলে এবং তা না সারলে অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হোন। ঘা এর আকার ও প্রকৃতি দেখে অনেক সময় বোঝা যায়, এটি ক্যানসার কি না। সাধারণত অজান্তে মুখ বা জিভে কামড় পড়লে, শক্ত টুথব্রাশ বা সুচালো বাঁকা দাঁতের আঘাতে, দাঁত ক্ষয়রোগ এবং মুখের পরিচ্ছন্নতা বজায় না থাকলেই ঘন ঘন মুখে ঘা হয়ে থাকে। এ ছাড়া নানা ধরনের ভাইরাস বা ছত্রাক সংক্রমণ, ভিটামিনের অভাব, বিভিন্ন ওষুধের প্রতিক্রিয়ায় বা মুখের ক্যানসারেও ঘা হতে পারে। তবে সাধারণত সবচেয়ে বেশি যে কারণে মুখে ঘা হয়, তাকে বলে অ্যাপথাস আলসার। জিব, মাড়ি ও মুখের ভেতর দিকে অনেকটা ব্রণের মতো দেখতে সাদা ফুসকুড়ি বের হয়। যার চারদিকে লাল বৃত্ত আছে—এমন ঘাকেই অ্যাপথাস আলসার বলে। এটি বারবার হয় এবং বেশ বেদনাদায়ক। করণীয়: -অতিরিক্ত ঝাল এড়িয়ে চলুন। -প্রচুর পানি পান করুন। -ঈষদুষ্ণ লবণ পানি দিয়ে বারবার কুলি করুন। -মেডিকেটেড মাউথওয়াশ বা অ্যান্টিসেপটিক জেল ব্যবহার করতে পারেন। -প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ সেবন করুন। মুখ ও জিবের পরিচ্ছন্নতা -প্রতিদিন দুবার অন্তত দুই মিনিট ধরে দাঁত ব্রাশ করবেন -দুই থেকে তিন মাস অন্তর অন্তর ব্রাশ পরিবর্তন করবেন -চিনি, চিনির তৈরি খাবার—যেমন মিষ্টি, চকলেট, জুস, কোলাজাতীয় পানীয় ইত্যাদি বেশি খাওয়া ঠিক নয়। আঠালো চকলেট আরও ক্ষতিকর। জুসে চিনি ছাড়াও বেশি থাকে অ্যাসিড, যা মুখের পিএইচ কমিয়ে দেয় এবং এনামেলের ক্ষতি করে। -প্রতিদিন লবণ-পানি দিয়ে কুলি করার অভ্যাস ভালো। -ধূমপান বন্ধ করুন। গুল-জর্দা বা তামাক ব্যবহার করবেন না। -বছরে একবার অন্তত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। আর ওষধ নিতে হলে / ডাক্তারকে কল করুন ০১৯৩০৭৯০৭৭০ তবে সাধারণত সবচেয়ে বেশি যে কারণে মুখে ঘা হয়, তাকে বলে অ্যাপথাস আলসার। জিব, মাড়ি ও মুখের ভেতর দিকে অনেকটা ব্রণের মতো দেখতে সাদা ফুসকুড়ি বের হয়। যার চারদিকে লাল বৃত্ত আছে—এমন ঘাকেই অ্যাপথাস আলসার বলে। এটি বারবার হয় এবং বেশ বেদনাদায়ক। করণীয়: -অতিরিক্ত ঝাল এড়িয়ে চলুন। -প্রচুর পানি পান করুন। -ঈষদুষ্ণ লবণ পানি দিয়ে বারবার কুলি করুন। -মেডিকেটেড মাউথওয়াশ বা অ্যান্টিসেপটিক জেল ব্যবহার করতে পারেন। -প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ সেবন করুন। মুখ ও জিবের পরিচ্ছন্নতা -প্রতিদিন দুবার অন্তত দুই মিনিট ধরে দাঁত ব্রাশ করবেন -দুই থেকে তিন মাস অন্তর অন্তর ব্রাশ পরিবর্তন করবেন -চিনি, চিনির তৈরি খাবার—যেমন মিষ্টি, চকলেট, জুস, কোলাজাতীয় পানীয় ইত্যাদি বেশি খাওয়া ঠিক নয়। আঠালো চকলেট আরও ক্ষতিকর। জুসে চিনি ছাড়াও বেশি থাকে অ্যাসিড, যা মুখের পিএইচ কমিয়ে দেয় এবং এনামেলের ক্ষতি করে। -প্রতিদিন লবণ-পানি দিয়ে কুলি করার অভ্যাস ভালো। -ধূমপান বন্ধ করুন। গুল-জর্দা বা তামাক ব্যবহার করবেন না। -বছরে একবার অন্তত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। আর ওষধ নিতে হলে / ডাক্তারকে কল করুন ০১৯৩০৭৯০৭৭০
প্রতি দিন সকাল ৮ টা থেকে বেলা ১ টা পযন্ত বিকাল ২ টা থেকে রাত ৮ টা পযন্ত সাধারণ পরীক্ষা ডাইবটিসএর / বহুমুত্রের পরীক্ষা
বহুমুত্রের রোগীর মুত্র ত্যাগের স্থানে পিপড়া লাগবে।
*মহিলাদের স্থাহ ভাল রাখতে
আলফালফা Q গরম দুধ সহ সকালে/বিকালে ১০ ফোটা মাত্রায় সেব্য।
আপনার জটিল-কঠিন রোগের জন্য
আপনাদের সেভাই নিয়োজিত,
ডা: খাইরুল ইসলাম রিপন
ডি.এইচ.এম.এস/এইস.বি.এস.(ঢাকা)


মন্তব্যসমূহ

  1. http://www.adhunikhomeopathy.com/
    http://www.banglasexhealth.com/
    http://homeosexsolution.blogspot.com/

    উত্তরমুছুন
  2. জনাব
    সালাম নিবেন।আসসালামু আলাইকুম। আপনার সুদুর প্রসারী চিন্তাভাবনার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। মানব সেবায় আপনার চিন্তা শক্তি আরও প্রসারিত হোক। ফি আমানিল্লাহ।

    উত্তরমুছুন

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

জনপ্রিয় পোস্টসমূহ