ইউরেথ্রাইটিসের প্রতিরোধ ও প্রতিকার



 ঘুমোতে যাওয়ার আগে এবং ঘুম থেকে জাগার পর প্রস্রাব করতে হবেপ্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা উচিতপানির পরিমাণ এত বেশি হওয়া উচিত যাতে দৈনিক কমপক্ষে দুই লিটার প্রস্রাব তৈরি হয় যা দিনে দুই থেকে তিন ঘন্টার মধ্যে প্রস্রাব করতে হবে কখনো প্রস্রাব আটকে রাখা যাবে নাবাথরুম ব্যবহারের পরে টয়লেট টিস্যু পিছন থেকে সামনের দিকে না এনে সামনে থেকে পিছনের দিকে ব্যবহার করা, যাতে মলদ্বারের জীবাণু মূত্র পথে এসে সংক্রমণ করতে না পারে অথবা পরিষ্কার কাপড় ব্যাবহার করলে প্রতি বার তা সাবান দিয়ে পরিষ্কার রাখতে হবে এবং যদি দেখা যায় আপনার প্রস্রাবের রাস্তার জ্বালা যন্ত্রণা জীবাণু জনিত বলে সন্দেহ থাকে তাহলে আপনার চিকিত্সা সম্পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত বা আপনার উপসর্গ না যাওয়া পর্যন্ত কার ও সাথে যৌন সম্পর্ক করা উচিত নয়কোষ্ঠকাঠিন্য যেন না হয়, সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে
মহিলাদের মাসিকের সময় স্যানিটারি প্যাড ঘন ঘন বদলাতে হবে এবং সহবাসের আগে ও পরে-যাতে মূত্র নালীতে আগত সকল জীবাণু পরিষ্কার হয় সে দিকে লক্ষ রাখবেন খতনা বা মুসলমানি করানো হলে ইনফেকশন থেকে রক্ষা পাওয়া যায় অর্থা ব্যক্তিগত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখার চেস্টা করবেন প্রতিদিনআন্ডার পেন্ট বা ঐ জাতীয় কিছু যেন অন্য কার ও সংস্পর্শে না যায় সে দিকে ও লক্ষ্য রাখতে হবে
মূত্রনালীর প্রদাহ (Urethritis), প্রস্রাবে জ্বালা পোড়া এবং এ সংক্রান্ত যে কোন সমস্যা হোমিও চিকিসায় খুব তাড়াতাড়িই ঠিক হয়ে যায়তাই নিঃসন্দেহে এর জন্য কার্যকর হোমিওপ্যাথি চিকিত্সা নিনআর বিবাহিত অবস্থায় অবশ্যই স্বামী স্ত্রী দুজনেই ডাক্তারের কাছে যাবেন। আরো জানতে কল করুণ ০১৯৩০৭৯০৭৭০

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

আগেই বলে রাখছি এটা কোন ব্ল্যাক ম্যাজিক নয়

যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধির সফল টিপস

সিফিলিস রোগের লক্ষণ, কারণ, প্রতিকার এবং কার্যকর চিকিত্সা