ব্যবহার : Ø বিষয়

ব্যবহার : Ø হৃদরোগ : অর্জুনের ছাল ভালবাবে পিশে চিনি ও গরুর দুধের সাথে প্রতিদিন সকালে বছরকাল খেলে যাবতীয় হৃদরোগ সেরে যায়। তবে বিশেষ রোগীদের ক্ষেত্রে সেবন পদ্ধতি হলো দেড় পোয়া পানি, আধা পোয়া গরুর দুধ এবং দুই তোলা আর্জুন ছালের গুড়ো একত্রে জ্বাল দিয়ে আধ পোয়া পরিমান করতে হবে এর পর নামিয়ে ফেলে ছেকে নিতে হবে। ছেকে নেওয়ার ফলে যে ক্বাথ তৈরী হবে তা হৃদরোগে সেবন করা হয়। সকালে খালি পেটে খেতে হয়। Ø রক্তঅর্শ , উদারময় ও রক্তঅামাশয়: এক ভাগ অর্জুনের ছাল আধসের পানিতে জ্বাল দিয়ে যে ক্বাথ তৈরী হয় তা আধা আউন্স মাত্রায় খেলে রক্তঅর্শ, উদারময় ও রক্তআমাশয় ভাল হয়। Ø হাড় ভাঙ্গা: কোন স্থানে ভেঙ্গে গেলে সেই স্থানে অর্জুন গাছের ছাল ও রসুন বেটে প্লাষ্টার করলে হাড় ভাঙ্গা জোড়া লেগে যায়। সন্দ্বি হাড় ভেঙ্গে গেলে দুধ ও ঘি এর সাথে অর্জুন ছালেন গুড়ো খেলেও উপকার হয়ে থাকে। Ø ব্যাথা: অর্জুন ছালের গুড়ো দুধের সাথে খেলে আঘাত জনিত ব্যাথা ভাল হয়। Ø মেচতা: অর্জুন ছাল মধুর সাথে পিষে প্রলেপ দিলে মেচতা রোগ সেরে যায়। Ø মূত্র অবোরোধ: কোন কারনে মূত্র অবোরোধ হলে অর্জুন ছালের ক্বাথ পান করলে মূত্র অবরোধ সেরে যায়। Ø ক্ষয়কাস: বাসক পাতার রস ও মধুর সাথে অর্জুন ছালের গুড়ো খেলে ক্ষয়কাস সেরে যায়। প্রি-মেন্সট্রুয়াল সিনড্রোমে ক্যালসিয়াম By Health Info নারীর স্বাস্থ্য Rating: মেয়েদের পিরিয়ড শুরু হওয়ার দিনকতক আগে থেকেই কিছু সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে, যা অধিকাংশ মেয়েরই এটা হয়ে থাকে। যেমন তলপেটে ব্যথা, মেজাজ খিটখিটে হয়ে যাওয়া, স্তনে ব্যথা, শরীরে জ্বর জ্বর বোধ হওয়া ইত্যাদি। এই সমস্যাগুলোকেই বলে 'প্রি-মেনস্ট্রুয়াল সিনড্রোম। বাংলা করলে দাঁড়ায় 'মাসিক পূর্ববর্তী সমস্যা'। Full Story Printer Version

মন্তব্যসমূহ

জনপ্রিয় পোস্টসমূহ