আপনার সমস্যাটি “গ্যাস্ট্রিক” বা “অ্যাসিডিটির প্রবণতা” হতে পারে। যদি আপনি যা-ই খান, তাতেই গ্যাস হয়, তাহলে এটা হতে পারে পেটের হজমের সমস্যার বা পাকস্থলীতে অতিরিক্ত অ্যাসিড তৈরি হওয়ার লক্ষণ। 🤒 সম্ভাব্য কারণ: খালি পেটে থাকা বেশি সময় ভাজা-পোড়া, তেল-ঝাল খাবার খাওয়া অনিয়মিত খাবার খাওয়া হেলিকোব্যাক্টর পাইলোরি নামক ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ স্ট্রেস/চিন্তা বেশি থাকলে 🍽️ এ ধরনের খাবার এড়িয়ে চলুন: ডাল, বাঁধাকপি, ফুলকপি, মটরশুঁটি বোরহানি, সফট ড্রিংকস, কোমল পানীয় ঝাল/মসলা বেশি দেওয়া খাবার তেলে ভাজা খাবার দুধ (অনেকের গ্যাস বাড়ায়) ✅ যেসব খাবার খান: সেদ্ধ সবজি (লাউ, পেপে, করলা) কলা, আপেল (কম পরিমাণে) চিড়া, ওটস, পাতলা ভাত আদা চা (চিনি ছাড়া) দই (সাধারণ বা টক দই) 🕒 খাদ্যাভ্যাস: সময়মতো ৩ বেলা খাবেন বেশি না খেয়ে অল্প অল্প করে বারবার খান (৫ বেলা) খাওয়ার ৩০ মিনিট আগে বা পরে পানি খান, একসাথে না 💊 হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা (আপনি যদি হোমিও অনুসরণ করেন): Nux Vomica 30 – গ্যাস, বদহজম, টক ঢেঁকুরে ভালো কাজে দেয় Carbo Veg 30 – পেটে ফাঁপা ও চ...
পোস্টগুলি
- লিঙ্ক পান
- X
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
আপনার সমস্যার বর্ণনা অনুযায়ী — " গিরাই গিরাই ব্যাথা , মাঝে মাঝে ফোলে , রাতে জ্বালা , সকালে উঠতে পারা যায় না , ডায়াবেটিস ও গ্যাস আছে " — এটি সম্ভবত স্নায়ু বা জয়েন্ট সংক্রান্ত প্রদাহজনিত ব্যথা ( যেমন : নিউরোপ্যাথি বা আর্থ্রাইটিস ) হয়ে থাকতে পারে। ডায়াবেটিস থাকলে এমন ব্যথা ও পায়ে জ্বালাভাব খুব সাধারণ। সম্ভাব্য কারণ : ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি – ডায়াবেটিসের কারণে স্নায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হয় , ফলে ব্যথা , জ্বালা , বা গিরা ফুলে যেতে পারে। গ্যাস্ট্রিক / অ্যাসিডিটি – অতিরিক্ত গ্যাস শরীরের অন্যান্য সমস্যাকে বাড়িয়ে তোলে। আরথ্রাইটিস / জয়েন্ট ইনফ্লেমেশন – পায়ে গিরা গুলোর ব্যথা এবং ফোলার একটি কারণ। হোমিওপ্যাথি ও প্রাকৃতিক চিকিৎসা সাজেশন : ( আপনি হোমিও চিকিৎসার দিকে আগ্রহী বলেই নিচে সেইভাবে বলছি ) 🏥 হোমিও ওষুধ ( চিকিৎসকের পরামর্শে গ্রহণ করুন ): Rhus Tox 200 – সন্ধ্যার দিকে ব্যথা বাড়ে , সকালে stiff লাগে , এই উপসর্গে খুব উপকারী। Bryonia Alba 200 – ব্যথা হালকা নড়াচড়া ...
- লিঙ্ক পান
- X
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
১১ রোগের মহৌষধ চিরতা কালের কণ্ঠ অনলাইন ৯ জুলাই, ২০১৮ ২০:০৬ | পড়া যাবে ৬ মিনিটেপ্রিন্ট ১১ রোগের মহৌষধ চিরতা অ- অ অ+ সুপ্রাচীনকাল থেকে চিরতা ভারতবর্ষে গুরুত্বপূর্ণ ভেষজ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। ভারতবর্ষ চিরতার আদিনিবাস। বিশেষ করে হিমালয়ের পাদভূমিতে তার উৎপত্তি। সেখান থেকে ভারতের বিভিন্ন অংশে, নেপাল ও ভুটানে তা ছড়িয়ে পড়ে। বিজ্ঞাপন ভারতবর্ষ থেকে ১৮৩৯ সালে চিরতা ইউরোপে প্রবেশ করে। প্রাচীন আয়ুর্বেদ ও চরক সংহিতায় এর উল্লেখ আছে। চিরতার আয়ুর্বেদিক নাম কিরাততিক্তা। চিরকালের তিতা গাছ বলে হয়তো বাংলায় এর নাম দেয়া হয়েছে চিরতা। কালোমেঘ গাছও তিতা। সে গাছের বাংলা নাম কালোমেঘ, ইংরেজী নামের অর্থ সবুজ চিরতা। তবে চিরতা ও সবুজ চিরতা আলাদা দুটি গাছ। এর বাংলা, হিন্দি ও ইংরেজী নাম মোটামুটি একই। এ গাছের হিন্দি নাম চিরেইতা, ইংরেজী নাম চিরেত্তা Chitretta), পাঞ্জাবী নাম চিরেইতা, তামিল নাম নিলাভেম্বু, আরবী নাম কাসাবুজাজারেয়ী। এ গাছের সব অংশই রোগ নিরাময়ে ব্যবহার করা যায়। আয়ুর্বেদিক বৈশিষ্ট্যে চিরতার রসা বা স্বাদ তিতা, গুণ বা ধর্ম লঘু ও শুষ্ক, বীর্য ঠাণ্ডা, বিপাক কটু। রোগ নিরাময়ে চিরতার সমস্ত গাছই ব্যব...