এইডস কথার অর্থ কি ?

ক্যাপশন যুক্ত করুন
এ-A-এ্যকোয়ার্ড      (Acquired) অর্জিত,
আই-I-ইমিউন (Immune) রোগ প্রতিরধ ক্ষমতা,
ডি-D- ডিফিসিয়েন্সি (Difficiency) হ্রাস,
এস-S-সিনড্রোম (Syndrome) অবস্থা বা লক্ষন সমষ্ঠি এইডস সবচেযে মারত্বক যৌন রোগ। যৌন মিলনের মাধ্রেমে এ রোগ সংক্রামিত হয়। অন্যভাবেও সংক্রামিত হতে পারে যেমন জীবানুযুক্ত রক্ত গ্রহণ, মা থেকে শিশুরও সংক্রমিত হতে পারে এ রোগ আক্রমন হলে সহোসয় বুঝা যায় না। আমাদের দেহে যে প্রতিরধ ক্ষমতা আছে তাহা শেষ করে দেই , দেহের ওজন কমে যায়, শরিল দূর্বল হয়ে পড়ে, দেহের বিভিন্ন স্থানে ঘা দেখা যায় ক্ষুদালোপ পায় ও পাতলা পায়খানা দেখা দেয় রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে এ রোগ নিরুপন করা যায়। এই রোগের জীবানুর নাম HIV,সে জন্য HIV পরীক্ষায় এইডস রোগ ধরা পড়ে।

আপনি কি আপনার জটিল কোন রোগের বিষয় নিযে ভাবছেন, আরনেই ভাবনা আপনাদের পাসে এখন সব সময, ডা: খাইরুল ইসলাম রিপন আপনাদের পরামরশো দেববর জন্য ২৪ ঘন্টা আপনাদের সাথে আছেন মোবাইল ০১৯৩০-৭৯০৭৭০ ফোন করে আপনার রোগের কথা বলুন আর ওষাধ করিয়ার ছারভিসের মাধ্যোমে ওষাধ নিন, আপনার পালিছ, অর্শ,পলিপাছ,টনসিল,সাধা স্রাব,অনিয়মিত ঋতু ,ক্যানসার,টিউমার,

আপনি কি আপনার জটিল কোন রোগের বিষয় নিযে ভাবছেন, আরনেই ভাবনা আপনাদের পাসে এখন সব সময, ডা: খাইরুল ইসলাম রিপন আপনাদের পরামরশো দেববর জন্য ২৪ ঘন্টা আপনাদের সাথে আছেন মোবাইল ০১৯৩০-৭৯০৭৭০ ফোন করে আপনার রোগের কথা বলুন আর ওষাধ করিয়ার ছারভিসের মাধ্যোমে ওষাধ নিন, আপনার পালিছ, অর্শ,পলিপাছ,টনসিল,সাধা স্রাব,অনিয়মিত ঋতু ,ক্যানসার,টিউমার,

আপনি কি আপনার জটিল কোন রোগের বিষয় নিযে ভাবছেন, আরনেই ভাবনা আপনাদের পাসে এখন সব সময, ডা: খাইরুল ইসলাম রিপন আপনাদের পরামরশো দেববর জন্য ২৪ ঘন্টা আপনাদের সাথে আছেন মোবাইল ০১৯৩০-৭৯০৭৭০ ফোন করে আপনার রোগের কথা বলুন আর ওষাধ করিয়ার ছারভিসের মাধ্যোমে ওষাধ নিন, আপনার পালিছ, অর্শ,পলিপাছ,টনসিল,সাধা স্রাব,অনিয়মিত ঋতু ,ক্যানসার,টিউমার,

গ্যাস্ট্রিক আমাদের দেশের একটা কমন রোগ। আসলে এটা কোন রোগ না। এটা সাধারণত কিছু বদভ্যাসের কারণে হয়ে থাকে। অন্য যেকোন রোগের চেয়েও এটা মাঝে মাঝে খারাপ আকার ধারণ করতে পারে। কিছু নিয়ম কানুন মেনে চললে সহজেই এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। একদিনে হয়তো পুরোপুরি নিরাময় হবেনা। কিন্তু ক্রমাগত অভ্যাস করে গেলে আপনি একদিন পুরোপুরি এসিডিটি মুক্ত থাকবেন ইনশা-আল্লাহ। আসুন দেখে নেই নিয়মগুলো কি কি... গ্যাস থেকে বাচার উপায় ১। আজ যে সময় খাবার খেলেন কালও ঠিক সেই সময়েই খাওয়ার অভ্যাস করুন।এভাবে প্রতিদিন প্রায় একই সময়ে দিনের ৩ বেলার খাবার গ্রহণ করুন। ২। তৈলাক্ত খাবার যথাসম্ভব বর্জন করুন। যদি তা নাও পারেন সমস্যা নেই। তবে তৈলাক্ত খাবার খাওয়ার আগে বা পরে পানি খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। তৈলাক্ত খাবার খাবার অন্তত ৩০ মিনিট পরে এক গ্লাস পানি খান। ৩। মাংস,ডিম,বিরিয়ানী,মোঘলাই,চাইনিজ খাবার যাই খান না কেন সেটা দুপুরের মেনুতে অন্তর্ভুক্ত করুন। রাতের খাবারটি যেন হয় হালকা টাইপের। শাক-সবজি,ছোট মাছ এসব দিয়ে রাতের মেনু সাজান। ৪। যদি সাইনাসের সমস্যা না থাকে তবে অবশ্যই ঠান্ডা পানি খান। খুব বেশী ঠান্ডা পানি যেন না হয়। তবে গরম পানি না খাওয়াটাই মঙ্গলজনক। ৫। ভাত খাওয়ার আগে এক বা দু গ্লাস পানি খেয়ে নিন। তারপরে ভাত খান। খাওয়ার পরপরই অনেক বেশী পানি খাওয়ার প্রবণতা আমাদের মাঝে বেশী করে দেখা যায়। এটা বর্জন করুন। ভাত খাওয়ার অন্তত ৩০ মিনিট পরে পানি খান। ৬। প্রতিদিন খাবারের মেনুতে অন্তত একটি হলেও যেন ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার থাকে তা নিশ্চিত করুন। সেটা ল্যাক্সেটিভ হিসেবে কাজ করবে। অর্থাৎ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করবে। এতে গ্যাস তৈরী হবেনা। যেমন-শাক-সবজি,কলা,ঢেড়শ ইত্যাদি। ৭। সরাসরি গ্লুকোজ অর্থাৎ চিনি যথাসম্ভব কম খান। তাও যদি খেতে হয় চেস্টা করুন গুড় দিয়ে চিনির অভাবটা পুরন করতে। ৮। বাজারে পাওয়া যায় দেশে তৈরী সমস্ত জুস যথাসম্ভব বর্জন করুন। ৯। দেশে তৈরী আইস্ক্রীম অনেকে রাতে খাওয়ার পরে খেতে পছন্দ করেন। এটা বাদ দেয়াটাই মঙ্গল। ১০। দিনে কিংবা রাতে- খাওয়ার পরপরই অনেকে শুয়ে পরতে পছন্দ করেন। এটা বর্জন করুন। কিছুক্ষন আস্তে আস্তে হাঁটাচলা করতে পারেন অথবা বসে থাকতে পারেন সোজা হয়ে। অন্তত ৩০ মিনিট পর শুতে যান। আপনি কি আপনার জটিল কোন রোগের বিষয় নিযে ভাবছেন, আরনেই ভাবনা আপনাদের পাসে এখন সব সময, ডা: খাইরুল ইসলাম রিপন আপনাদের পরামরশো দেববর জন্য ২৪ ঘন্টা আপনাদের সাথে আছেন মোবাইল ০১৯৩০-৭৯০৭৭০ ফোন করে আপনার রোগের কথা বলুন আর ওষাধ করিয়ার ছারভিসের মাধ্যোমে ওষাধ নিন, আপনার পালিছ, অর্শ,পলিপাছ,টনসিল,সাধা স্রাব,অনিয়মিত ঋতু ,ক্যানসার,টিউমার,

মন্তব্যসমূহ

জনপ্রিয় পোস্টসমূহ